Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দ সেবাশ্রম
label.image.title
প্রতিষ্ঠানের ধরণ
মন্দির
প্রতিষ্ঠান প্রধানের নাম
শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দ সেবাশ্রম
পদবি
শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দ সেবাশ্রম
মোবাইল
শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দ সেবাশ্রম
ঠিকানা
যোগাযোগ:- মৃণাল কান্তি সাহা এমএসসি সভাপতি শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দ সেবাশ্রম বাংগাখাঁ, জকসিন হাট লক্ষ্মীপুর সদর, লক্ষ্মীপুর। ০১৭২৬৭০৭৩৭৭ , ০১৬১৬৭০৭৩৭৭ ইমেইল: mrinalkantisahamsc@gmail.com
ইতিহাস

লক্ষীপুর জেলাধীন সদর উপজেলার অন্তর্গত ০৬ নং বাংগাখাঁ ইউনিয়নের ০৬ নং ওয়ার্ডে অবস্থিত গগণ শীল / রাজেন্দ্র শীলের বাড়িতে ১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দ থেকে হিন্দু ধর্মাবলম্বী ভক্তরা সাপ্তাহিক ধর্ম সভা ও বাৎসরিক রাস পূর্ণিমা উদযাপন করে আসছিল।  এরই ধারাবাহিকতায় পরবর্তিতে তাহা আরও ব্যপকভাবে অন্যান্য ধর্মিয় আচার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালন করছে। এর কারনে সমাজে ধর্মিয় চেতনা, নৈতিকতার বিকাশ পরিলক্ষিত হয় এবং পূর্বের হরিসভাটি বর্তমানে “বাংগাখাঁ হরিসভা সংঘ” নামে পরিচালিত হচ্ছে। “বাংগাখাঁ হরিসভা সংঘ” এর মাধ্যমে সাপ্তাহিক ধর্মসভা, রাস পূর্ণিমা, হরি নাম কীর্তন, রাধাষ্টমি সহ অন্যান্য ধর্মিয় অনুষ্ঠান পালন করে আসছে। এতে করে সমাজে ভক্তবৃন্দের ধর্মিয় মূল্যবোধ বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু পরিতাপের বিষয় এই যে গ্রামে কোন মন্দির নেই।  তারই পরিপ্রেক্ষিতে ভক্তবৃন্দের মনবাসনা জাগে যে গ্রামে একটি মন্দির স্থাপন করা প্রয়োজন। যার ফলে ভগবান শ্রী কৃষ্ণের কৃপায় গ্রামের দুইজন কৃষ্ণ ভক্ত শ্রী বিমল চন্দ্র শীল ও শ্রী দীলিপ চন্দ্র শীল মন্দিরের জন্য (০.৫+০.৫) = ১ শতাংশ জমি উৎসর্গ / দান করার মনবাসনা ব্যক্ত করেন।  ফলে গ্রামের সকল ভক্তবৃন্দ মিলিত হয়ে তাদের এই মনবাসনাকে অভিনন্দন ও মহানুভবতা মনে করে তাহা কার্যকর করার জন্য অনুরোধ করেন। সকল ভক্তবৃন্দের ইচ্ছায় মন্দিরটির নামক করন করা হয় “শ্রী শ্রী রাধা গোবিন্দ সেবাশ্রম”।তারই ধারাবাহিকতায় দাতা দুই জন গত ৩০/১২/২০১২ খ্রিষ্টাব্দে লক্ষীপুর সাব রেজিষ্ট্রার অফিসে “শ্রী শ্রী রাধা গোবিন্দ সেবাশ্রম” এর নামে (০.৫+০.৫) = ১ শতাংশ জমি দানপত্র করেন। এই দানপত্র করার জন্য মহান ব্যক্তিদ্বয়কে গ্রামবাসি তথা সকল হিন্দু ধর্মাবলম্বি  লোকেরা তাদের কাছে চির কৃতজ্ঞ থাকবে বলে মতপ্রকাশ করেন এবং তদেরকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। রাধা গোবিন্দ তাদের যেন মঙ্গল করেন সেই জন্য প্রর্থনা করেন। কিন্তু আমরা গ্রামবাসি বর্তমানে মন্দিরের জন্য নির্ধারিত স্থানে দ্রুত একটি মন্দির স্থাপন করার প্রয়োজন বোধ করে প্রয়োজনিয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সকল প্রকার সাহার্য   সহযোগিতা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে মন্দিরটি স্থাপন ও পরিচালনার জন্য একটি কার্যকারি কমিটির প্রয়োজন হয়ে পড়ে বিধায় বাংগাখাঁ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক (গণিত) জনাব মৃণাল কান্তি সাহা, এমএসসি কে অত্র মন্দিরের সভাপতি হিসেবে সর্ব সম্মতভাবে দায়িত্ব দেয়া হয়।

 

প্রতি বছর রাস পূর্ণিমা উপলক্ষ্যে নামকীত্তণ ও মহাপ্রসাদ বিতরণ করা হয়।